সংগঠন সংবাদ

  • বাংলাদেশে শুরু হলো হুয়াওয়ের ‘উইমেন ইন টেক’প্রতিযোগিতা

    [ঢাকা, ১২ জুন ২০২৩] বাংলাদেশের নারীদের জন্য একটি বিশেষ আইসিটি প্রতিযোগিতা নিয়ে এসেছে হুয়াওয়ে দক্ষিণ এশিয়া অফিস। সম্প্রতি ঢাকায় অবস্থিত হুয়াওয়ে বাংলাদেশ একাডেমিতে ‘উইমেন ইন টেক ২০২৩’ শীর্ষক এই প্রোগ্রামটি উদ্বোধন করা হয়। আইসিটি খাতে প্রতিভা বিকাশে সহায়ক ভূমিকা রাখতে এবং নারীদের মাঝে এই খাত সংক্রান্ত জ্ঞান বৃদ্ধির লক্ষ্য নিয়ে এই প্রোগ্রামটি নিয়ে আসা হয়েছে। বাংলাদেশে এই প্রতিযোগিতার কৌশলগত সহযোগী ইউনেস্কো। হুয়াওয়ের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ লক্ষ্য হলো প্রযুক্তি খাতে নারীদের অংশগ্রহণ বাড়ানো। ‘টেক ফর হার, টেক বাই হার, টেক উইথ হার’ এই থিম নিয়ে ২০২০ সালে বিশ্বব্যাপী হুয়াওয়ে ‘উইমেন ইন টেক’ প্রোগ্রামটি চালু করে। এবছরই প্রথমবারের মতো বাংলাদেশে এই প্রতিযোগিতার আয়োজন করতে যাচ্ছে হুয়াওয়ে। বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, প্রকৌশল ও গণিত (STEM) বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া নারী শিক্ষার্থী কিংবা গত দুই বছরের মধ্যে স্নাতক সম্পূর্ণ করেছে এমন নারীরা এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন। হুয়াওয়ে দক্ষিণ এশিয়ার প্রেসিডেন্ট ও হুয়াওয়ে বাংলাদেশের সিইও প্যান জুনফেং এবং ইউনেস্কো ঢাকা কার্যালয়ের অফিসার ইন চার্জ সুজান ভাইজ যৌথভাবে এই প্রোগ্রামের উদ্বোধন করেন। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি, এমপি; বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনা রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন; চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. শিরীণ আখতার; বুয়েটের কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ড. মাহমুদা নাজনীন এবং বিডা’র নির্বাহী চেয়ারম্যান লোকমান হোসেন মিয়া। শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেন, “শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বে নারীর ক্ষমতায়নে অগ্রগতি হচ্ছে। চাকরির বাজারে আমাদের নারীদের সরব উপস্থিতি আছে এবং সব ধরনের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে নারীরা যুক্ত হচ্ছে। আমাদের শ্রমবাজারে নারীদের অংশগ্রহণ বেড়েছে। কিন্তু আমাদের আরও এগিয়ে যেতে হবে। এ ক্ষেত্রে হুয়াওয়ের নতুন উদ্যোগ ‘উইমেন ইন টেক’ এবং এখন পর্যন্ত বাস্তবায়িত এ ধরনের অন্যান্য সব উদ্যোগ প্রশংসনীয়। চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের এই যুগে আমাদের পিছিয়ে থাকার সুযোগ নেই।” বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন বলেন, “এশিয়ায় একটি অলৌকিক ঘটনা ঘটছে। গত ৫০ বছরে একটি দেশ বিশ্বের অন্যতম দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতির একটিতে পরিণত হয়েছে – সেই দেশটি হলো বাংলাদেশ। শেখ হাসিনার বলিষ্ঠ নেতৃত্বে বাংলাদেশ এ উন্নয়ন অর্জন করেছে। বাংলাদেশের জনসংখ্যা প্রায় ১৭ কোটি। এই বিশাল জনসংখ্যা সম্পদে পরিণত করতে মানবসম্পদ উন্নয়নে মনোযোগ দিতে হবে, বিশেষ করে নারীদের উন্নয়ন নিশ্চিত করতে হবে। স্মার্ট বাংলাদেশে অবশ্যই স্মার্ট নারী থাকতে হবে। এই দৃষ্টিকোণ বিবেচনায় নিলে সহজেই বোঝা যায় যে কেন ‘উইমেন ইন টেক’ প্রোগ্রামটি গুরুত্বপূর্ণ। এই প্রোগ্রাম প্রমাণ করে হুয়াওয়ে বাংলাদেশের নারীদের ক্ষমতায়নকে কতটা গুরুত্ব দেয়।” হুয়াওয়ে সাউথ এশিয়ার সিইও প্যান জুনফেং বলেন, “আমরা প্রত্যাশা করি যে, আইসিটি খাতে নারীদের অংশগ্রহণ ক্রমাগত বৃদ্ধি পাবে। বাংলাদেশের নারীদের এদেশের আইসিটি খাতের উন্নয়ন ত্বরান্বিত করার জন্য প্রয়োজনীয় দক্ষতা রয়েছে। নারীর ক্ষমতায়ন সম্ভাবনার নতুন দ্বার উন্মোচন করবে এবং এ দেশে নতুন প্রযুক্তিগত ও বাণিজ্যিক অগ্রগতি আনবে। ‘উইমেন ইন টেক’ উদ্যোগের মাধ্যমে নারীদের এগিয়ে যাওয়ার জন্য আরেকটি সুযোগ তৈরি করতে পেরে আমরা খুবই আনন্দিত।” ইউনেস্কো ঢাকার অফিসার-ইন-চার্জ সুসান ভাইজ বলেন, “নারীদের ক্ষমতায়নে ও প্রযুক্তি খাতে তাদের সমান অংশগ্রহণের সুযোগ নিশ্চিতে হুয়াওয়ে ও ইউনেস্কো দুই প্রতিষ্ঠানই কাজ করছে। চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের (ফোরআইআর) লক্ষ্য অর্জনে এবং ২০২৬ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত করতে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে নারীদের অবদান নিশ্চিত করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমার দৃঢ় বিশ্বাস, ‘ওমেন ইন টেক’ নারীদের দক্ষতা প্রদর্শন এবং প্রযুক্তি খাতে নারী ও তরুণীদের অংশগ্রহণের সুযোগ প্রদান করছে। এই সময়োপযোগী উদ্যোগ গ্রহণে হুয়াওয়ের কৌশলগত সহযোগী হতে পেরে ইউনেস্কো আনন্দিত।” এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণে নিবন্ধন প্রক্রিয়া উন্মুক্ত করা হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীদের আগামী ১০ জুলাইয়ের মধ্যে witbd@huawei.com -এ নিজেদের সিভি পাঠিয়ে নিবন্ধন করতে হবে। নিবন্ধনের পর, আবেদনকারীদের সাক্ষাৎকার নেয়া হবে। পরবর্তীতে, শীর্ষ ৫০ জন মনোনীত আবেদনকারী হুয়াওয়ে বাংলাদেশ একাডেমিতে আট দিনের (অফলাইন এবং অনলাইন) বুট ক্যাম্প প্রশিক্ষণে যোগদান করবেন। পরবর্তী পর্যায়ে, হুয়াওয়ে অংশগ্রহণকারীদের নিয়ে ভিন্ন-ভিন্ন দল গঠন করবে। এরপর মেন্টরদের সংশ্লিষ্টতায় এই দলগুলো তিন মাসব্যাপী প্রকল্প এবং ধারণা উপস্থাপনা (প্রেজেন্টেশন) প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যাবে, যার ফলাফলের ভিত্তিতে সেরা তিন বিজয়ীর/দলের নাম ঘোষণা করা হবে। ছয় মাসব্যাপী এই অনুষ্ঠানের চ্যাম্পিয়ন পুরস্কার হিসেবে পাবে তিন লাখ টাকা। প্রথম এবং দ্বিতীয় রানার আপ পাবে যথাক্রমে দুই লাখ ও এক লাখ টাকা। বিজয়ীরা চীনে হুয়াওয়ের সদর দফতরে যাওয়ার সুযোগ পাবেন। পাশাপাশি, ভিসি ও এঞ্জেল ইনভেস্টরদের সাথে দেখা করার ও তাদের ধারণা উপস্থাপনের মাধ্যমে প্রকল্প শুরুর ক্ষেত্রে প্রাথমিক বিনিয়োগ লাভের সুযোগ পাবেন। উল্লেখ্য, হুয়াওয়ে সিডস ফর দ্য ফিউচার, আইসিটি ইনকিউবেটর এবং অন্যান্য আইসিটি ও প্রযুক্তি সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন প্রতিযোগিতা ও কর্মসূচির মতো কার্যকরী ও সময়োপযোগী বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণের মাধ্যমে আইসিটি খাতে প্রতিভা বিকাশে নিরলস কাজ করে যাচ্ছে এবং এ খাতে নারীদের অংশগ্রহণ বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখছে। হুয়াওয়ের ২০২২ আইসিটি ইনকিউবেটরে দ্বিতীয় রানার-আপ রিল্যাক্সি’র সহ-প্রতিষ্ঠাতা এবং প্রধান নির্বাহী জাহ্নবী রহমান ‘ফোর্বস ৩০ আন্ডার ৩০’ এশিয়া ২০২৩ এর তালিকায় স্থান করে নিয়েছেন।

    Read More »
  • গুগলের ম্যাজিক এডিটর

    গত কয়েক বছর ধরে গুগলের ম্যাজিক ইরেজার ফিচারটি ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছে। এই টুল দিয়ে যেকোনো ছবির পেছনের কিছু জিনিস সরিয়ে…

    Read More »
  • ঈদে পাওয়া যাবে ফ্রি ৫০ হাজার টাকার জীবন বীমা কভারেজ

    [ঢাকা, ১১ জুন, ২০২৩] ঈদুল আজহায় দেশের মধ্যে ভ্রমণকারী গ্রাহকদের জন্য সম্পূর্ণ বিনামূল্যে ৫০,০০০ টাকাপর্যন্ত অতিরিক্ত জীবন বীমা কভারেজ প্রদান…

    Read More »
  • চট্টগ্রামে ২০ জুন রথযাত্রা উৎসব, থাকছে সিএমপি’র বিশেষ নিরাপত্তা

    চট্টগ্রাম প্রতিনিধি: আসন্ন শ্রীশ্রী জগন্নাথদেবের রথযাত্রায় পিকেট পার্টি, টহল পার্টি, ফুট পেট্রোল, রুফটপ পার্টি, হোন্ডা মোবাইল, ডিবি টিম, সাদা পোশাকে…

    Read More »
  • বাঙলার পাঠশালা ফাউন্ডেশনের আয়োজনে ও দৈনিক ইত্তেফাকের সহযোগিতায় কিংবদন্তি অর্থনীতিবিদ নুরুল ইসলাম স্মরণসভা

    সদ্য প্রয়াত অধ্যাপক নুরুল ইসলামের স্মরণে অপনারা নিশ্চয়ই অবগত আছেন যে, বাংলাদেশের কিংবদন্তি অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক নুরুল ইসলাম গত ৯ মে ২০২৩-এর প্রথম প্রহরে যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন ডিসিতে প্রয়াত হন। তাঁর প্রয়াণ আমাদের জন্য অত্যন্ত বেদনার ও অপূরণীয় ক্ষতির। আপনারা জানেন যে, তিঁনি আন্তর্জাতিক মহলে বাংলাদেশি অর্থনীতিবিদ হিসেবে প্রভূত খ্যাতি ও বাংলাদেশের জন্য সম্মান অর্জন করেছেন। অধ্যাপক নুরুল ইসলাম আন্তর্জাতিক খাদ্যনীতি গবেষণা ইনস্টিটিউটের সম্মাননীয় ইমেরিটাস গবেষক, বাংলাদেশের প্রথম পরিকল্পনা কমিশনের (১৯৭২) ডেপুটি চেয়ারম্যান, বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্টজন ও উপদেষ্টা ছিলেন। ২০১৯ সালে, বাঙলার পাঠশালা ফাউন্ডেশন পরিচালিত চার মাসব্যাপী ‘পাঠচক্র-১০: বাংলাদেশের রাজনৈতিক অর্থনীতি: অধ্যাপক নুরুল ইসলাম পাঠ’-এর ১২টি ক্লাস সফলভাবে আয়োজন করে ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ে। তিন শতাধিক তরুণ-তরুণীর অংশগ্রহণে বাংলা ভাষায় এ পাঠচক্র সফলতার সঙ্গে সমাপ্ত হয়। উক্ত পাঠচক্রের আলোচিত বিষয়গুলো নিয়ে শিঘ্রই একটি স্মারকগ্রন্থ প্রকাশিত হবে। বাঙলার পাঠশালা তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে একটি স্মরণসভার আয়োজন করেছে। প্রখ্যাত দৈনিক ইত্তেফাকের সহযোগিতায় যথাযোগ্য মর্যাদায় সভাটি অনুষ্ঠিত হবে। এই স্মরণসভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকার সদয় সম্মতি দিয়েছেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর অর্থনীতি বিষয়ক উপদেষ্টা ড. মসিউর রহমান।  সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের মাননীয় প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম। অনুষ্ঠানে সম্মাননীয় আলোচকবৃন্দের মধ্যে উপস্থিত থাকবেন ইউএনডিপির মানব উন্নয়ন প্রতিবেদন দপ্তরের ভূতপূর্ব পরিচালক ড. সেলিম জাহান, ইকনমিক রিসার্চ গ্রæপ (ঊজএ)-এর নির্বাহী পরিচালক অর্থনীতিবিদ ড. সাজ্জাদ জহির, দৈনিক ইত্তেফাক সম্পাদক তাসমিমা হোসেন, ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের সহযোগি অধ্যাপক ড. অতনু রব্বানী, ব্র্যাকের জেন্ডার জাস্টিস এন্ড ডায়ভার্সিটি বিভাগের পরিচালক শিল্পী নবনীতা চৌধুরী, আন্তর্জাতিক খাদ্যনীতি গবেষণা ইনস্টিটিউট (ইফপ্রি) বাংলাদেশের ডেপুটি কান্ট্রি ডিরেক্টর ড. মেহরাব বখতিয়ার, দৈনিক প্রথম আলোর ত্রৈমাসিক প্রতিচিন্তার সাবেক সহকারি সম্পাদক খলিলউল্লাহ্ জীবন। স্মরণসভাটি সভাপতিত্ব করবেন ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিন। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করবেন বাঙলার পাঠশালার প্রতিষ্ঠাতা জনাব আহমেদ জাভেদ। অনুষ্ঠানটি হবে আগামী ৮ জুন ২০২৩ বৃহস্পতিবার, বিকাল ৩.৩০ মিনিটে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যায়ের আর সি মজুমদার মিলনায়তনে (কলা ভবনের পিছনে লেকচার থিয়েটার ভবনের নীচ তলায়)।

    Read More »
  • ২০৩০ সালের মধ্যে ৫০ শতাংশ কার্বন নির্গমন কমাবে গ্রামীণফোন

    স্টাফ রিপোর্টার টেকসই পরিবেশ তৈরি এবং জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় অবদান রাখতে ২০৩০ সালের মধ্যে ৫০ শতাংশ কার্বন নির্গমন কমানোর লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে মুঠোফোন সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান গ্রামীণফোন। সায়েন্টিফিক বেইজড টারগেট ইনিশিয়েটিভ (এসবিটিআই) কর্তৃক অনুমোদিত আইসিটি খাত-নির্ভর ডিকার্বোনাইজেশন পাথওয়ের ওপর নির্ভর করে এ লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। আজ (০৫ জুন) গ্রামীণফোনের…

    Read More »
  • ব্যাগেজ রুলে অলংকার সুবিধা কমানোর দাবি বাজুসের

    ব্যাগেজ রুলের আওতায় বিদেশ থেকে স্বর্ণের অলংকার আনার ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ সীমা ৫০ গ্রাম করার দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন-বাজুস। এছাড়াও…

    Read More »
  • ডেসা’র সভাপতি বড়াল, সাধারণ সম্পাদক পান্থ

    ঢাকা, ০৩ জুন, ২০২৩: ধানমন্ডি গভঃ বয়েজ হাই স্কুল স্কাউট অ্যালুমনি এসোসিয়েশন (ডেসা)-এর নতুন কার্যনির্বাহী পরিষদ গঠন করা হয়েছে। নব নির্বাচিত কার্যনির্বাহী পরিষদের সভাপতি হয়েছেন সরোজিৎ বড়াল এবং সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন পান্থ রহমান। কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন- সহ সভাপতি মাসুক আহমেদ ও আসিফ আল মামুন এবং কোষাধ্যক্ষ মো. নাসিফ আল নূর।  সম্প্রতি (০২ জুন) রাজধানীর বনানীর একটি হোটেলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে নতুন কার্যনির্বাহী পরিষদের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর করা হয়। অনুষ্ঠানে ১৯৬৭-২০২২ ব্যাচের ৬০ জন স্কাউট অ্যালুমনি অংশগ্রহণ করেন এবং ডেসার স্কার্ফ পড়িয়ে তাদের স্বাগত জানানো হয়। অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথির আসন অলংকৃত করেন ধানমন্ডি গভঃ বয়েজ হাই স্কুলের প্রধান শিক্ষক ফরিদা ইয়াসমিন। এছাড়াও বিশেষ অতিধি হিসেবে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিভিন্ন সময়ে গ্রূপ স্কাউট লিডার হিসেবে দায়িত্ব পালন করা শিক্ষক মওলানা মোহাম্মদ আব্দুল করিম, দাউদুর রহমান জুয়েল ও মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম প্রমুখ।

    Read More »
  • বিনয়বাঁশী শিল্পীগোষ্ঠীর ঢোলবাদনের মধ্যে দিয়ে বাঙলা মুখ অভিনয় উৎসব ‘২৩ এর শুভ উদ্বোধন

    চট্টগ্রাম : সংবাদদাতা : শ্রী বিপ্লব জলদাস : আজ সোমবার ২৯ মে ‘২৩ চট্টগ্রাম জেলা শিল্পকলা একাডেমি প্রাঙ্গণে চট্টগ্রাম বিভাগ…

    Read More »
  • শান্তিপূর্ণ পরিবেশের কারণেই ভোটের অধিকার নিশ্চিত হয়েছে : প্রধানমন্ত্রী

    শান্তিপূর্ণ পরিবেশের কারণেই ভোটের অধিকার নিশ্চিত হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, বাংলাদেশের শান্তিরক্ষীরা দেশে স্থিতিশীলতার পাশাপাশি সামাজিক…

    Read More »
Back to top button