বিশেষ খবরবিশ্ব

যুক্তরাষ্ট্র কংগ্রেসে বাংলাদেশ ককাস সক্রিয় হচ্ছে

দীর্ঘ ৫ বছর পর কংগ্রেসনাল বাংলাদেশ ককাস পুনরুজ্জীবিত হচ্ছে। রিপাবলিকান এবং ডেমক্র্যাট উভয় দলের সমন্বয়ে শিগগিরই আবির্ভাব ঘটবে এ ককাসের।

৩৫ সদস্যের বাংলাদেশ ককাসের যাত্রা শুরু হয় ১৯৯৮ সালে। নিউইয়র্কের রিপাবলিকান কংগ্রেসম্যান বেঞ্জামীন গিলম্যান ছিলেন নেতৃত্বে। আর এ কাজটি সম্পন্নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায় ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা ও জাতীয় পার্টির নেতা গোলাম মেরাজ। এরপর কো-চেয়ারম্যান হিসেবে হাল ধরেছিলেন নিউইয়র্কের কংগ্রেসম্যান (ডেমক্র্যাট) যোসেফ ক্রাউলি। ভালোই চলছিল সামগ্রিক অর্থে। কিন্তু ২০১৮ সালের নির্বাচনে অর্ধেক বয়েসী আলেক্সান্দ্রিয়া ওকাসিয়ো-করটেজের কাছে ক্রাউলির পরাজয়ের পর ককাসের কার্যক্রম থমকে দাঁড়িয়েছে। কোনো ধরনের অ্যাক্টিভিটি নেই বললেই চলে। এমন স্থবিরতা কাটিয়ে উঠতে বিভিন্ন পর্যায়ে দেন-দরবার চললেও সর্বশেষ ওয়াশিংটনে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত এম শহীদুল ইসলাম একটি পর্যায়ে উপনীত হতে সক্ষম হয়েছেন বলে জানা গেছে। নবউদ্যমে সচল হতে যাওয়া ককাসে রিপাবলিকানদের সম্পৃক্ততা বৃদ্ধি পাওয়ায় অনেক ক্ষেত্রেই জাতিগত ফায়দা হাসিলের পথ সুগম থাকবে বলে মনে করা হচ্ছে।

সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী ককাসের সদস্য হিসেবে থাকতে পারেন ওহাইয়ো, সাউথ ক্যারলিনা, জর্জিয়া, ফ্লোরিডা, ক্যালিফোর্নিয়া, পেনসিলভেনিয়া, নিউজার্সি, ভার্জিনিয়ার ডজনখানেক কংগ্রেসম্যানসহ নিউইয়র্কের গ্রেগরী মিক্স, গ্রেস মেং, আলেক্সান্দ্রিয়া ওকাসিয়ো করটেজ, জেফরী হ্যাকিম, জেরাল্ড ন্যাডলার, ক্যারলিন বি মেলনী, ইভেটি ডি ক্লার্ক প্রমুখ।

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button