মেটলাইফের সেরা এজেন্সির স্বীকৃতি পেল চট্টগ্রামের হারুন এজেন্সি
[ঢাকা, জানুয়ারি ২৯, ২০২৩] বাংলাদেশে মেটলাইফের ২৩১ টি এজেন্সির মধ্যে ২০২২ সালের সেরা এজেন্সি হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে চট্টগ্রামের হারুন এজেন্সি।
জীবন বীমার প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি, বীমা খাতে ডিজিটাল প্রযুক্তির ব্যবহার, সন্তোষজনক গ্রাহকসেবা নিশ্চিত করা এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টির পাশাপাশি সবচেয়ে বেশি ব্যবসায়িক সাফল্য অর্জনের জন্য প্রতি বছর সেরা এজেন্সি পুরস্কার দেওয়া হয়।
চট্টগ্রামের জুবিলী রোডে অবস্থিত হারুন এজেন্সির ব্রাঞ্চ ম্যানেজার মোঃ হারুন অর-রশিদের দক্ষ ও বলিষ্ঠ নেতৃত্বে তার ব্রাঞ্চের সকল ইউনিট ম্যানেজার ও ফিনান্সিয়াল অ্যাসোসিয়েটবৃন্দের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় এই সফলতা অর্জন করা সম্ভব হয়েছে।
ব্রাঞ্চ ম্যানেজার মোঃ হারুন অর-রশিদের হাতে সেরা এজেন্সির ট্রফি তুলে দেন মেটলাইফ বাংলাদেশের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা আলা আহমদ; অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড চিফ ডিস্ট্রিবিউশন অফিসার জাফর সাদেক চৌধুরী; হেড অব এজেন্সি সেলস মোঃ লুৎফর রহমান, এবং হেড অব এজেন্সি ডেভেলপমেন্ট মোহাম্মদ আশরাফুল হক।
মোঃ হারুন অর-রশিদ ১৯৯৯ সালে মেটলাইফে ফিনান্সিয়াল অ্যাসোসিয়েট হিসেবে যোগদান করেন। ২০০৪ সালে ইউনিট ম্যানেজার হিসেবে এবং ২০০৭ সালে ব্রাঞ্চ ম্যানেজার হিসেবে তিনি পদোন্নতি পান।
মেটলাইফ বাংলাদেশের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা, আলা আহমদ বলেন, “একটি সুন্দর জীবন তৈরীর জন্য বীমার আর্থিক সুরক্ষার ভূমিকা অনস্বীকার্য। বাংলাদেশের জনগণকে বীমা সেবার আওতায় আনতে ও দেশের অর্থনৈতিক উন্নতিতে বীমা কর্মীরা যে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন তার স্বীকৃতি দিতে পেরে আমরা আনন্দিত ও গর্বিত।”
অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড চিফ ডিস্ট্রিবিউশন অফিসার জাফর সাদেক চৌধুরী বলেন, “বাংলাদেশে বীমা প্রসারের অসীম সম্ভাবনা আছে এবং আমাদের বীমা কর্মীদের সাফল্যই এই সম্ভাবনার পরিচায়ক। আমি আশা করি এই সাফল্য আরো অনেককে বীমা পেশার ব্যাপারে আগ্রহী করে তুলবে।”
অনুষ্ঠানে এই বিশেষ কৃতিত্ব অর্জনের জন্য হারুন এজেন্সির সবাইকে বিশেষ ধন্যবাদ জ্ঞাপন করা হয়।
মেটলাইফ একটি আন্তর্জাতিক বীমা প্রতিষ্ঠান যা ৭০ বছরেরও বেশি সময় ধরে বাংলাদেশে বীমা সেবা দিয়ে আসছে। বাংলাদেশে মেটলাইফের ১৬ হাজার বীমা কর্মী কর্মরত রয়েছেন এবং তাঁরা ১০ লাখেরও বেশি গ্রাহককে বীমা সেবা দিয়ে থাকেন। বীমাদাবি পরিশোধে মেটলাইফ অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। ২০২২ সালের জুন মাস পর্যন্ত মেটলাইফ বাংলাদেশের গ্রাহকরা বীমার টাকা হিসেবে পেয়েছেন ১,২৭৯ কোটি টাকা।