ফুলের রাজধানীতে সাজ সাজ ব্যস্ততা
মালিক উজ জামান
‘বসন্তেরআগমনেবাকি নেই খুব দিন
উতফুলিত খোকাখুকুযুবওরা ও প্রবীন
বাতাসেভাসছেহাওয়াআসছেফাগুন
শীঘ্রইতাইগরমেরহাওয়া যেনআগুন
কোকিলবউকথা কও ঘুঘু ঐ শোনডাকে
ব্যস্ত মানুষতাজানতে থাকেকথারফাঁকে
সবুজ কৃষকহওয়ার স্বপ্ন সে নিজেআকে
খননের পর প্রাণফিরেছে মোহনারবাঁকে
কত প্রাণগরুহাসছাগলপাখিঝাঁকেঝাঁকে
তারপরদিনহয়েএলোবিদায়েআরোধুসর
পেটেক্ষুদাআবেগব্যথিত কেননা রং প্রহর
মাঠনদীনালায়প্রাণবইছে কৃষিজনহর
সমাজেবৃদ্ধি তবেশিক্ষাময়মানুষেরবহর
দেশ গড়ায়চলবেনাআজ কোনওজর
আদর্র্শী বঙ্গী মানুষ তোমাকেআজআদর’।
১লা ফাল্গুন আসতেআরহাতে খুব বেশিবাকি নেই। বড় জোর সপ্তাহ খানেক সময় আছে। ফাগুনে হাওয়ায় সারা দেশে নারীপুরুষ পাগল হয়ে যায়। এটি দোষনয়, বাঙালীর ফাল্গুন উদযাপনের ঐতিহ্য। সেইঐতিহ্য রক্ষার ধারাবাহিকতায় যশোরের ফুলের রাজধানী গদখালীর ফুলচাষী রানড়েচড়েবসতে শুরু করেছেন। ফেব্রুয়ারিজুড়ে তাদের বেজায় ব্যস্ততা।
শুধু ফেব্রুয়ারিমাসনয়, বসন্তকাল জুড়েই ফুলের চাহিদা বাঙালীর। এখানে বয়স কোন ফ্যাক্টর নয়। ফুলচাইনারীপুরুষশিশুযুবকযুবতীকিশোরকিশোরীসকলের। সেটাবুঝেইআরতাই জেমসগাইলেন‘পাগলাহাওয়া- -’ফাগুনে যেমনবিয়েরলগ্ন থাকে বেশি। তেমনি কোকিলেরডাকে দিশেহারাউতালা হয় বাঙালীসন্তান। নিন্দুকেরা কত সমালোচনাকরে। কিন্তওরাওলুকিয়েফাগুনবাবসন্তউপভোগকরে। শীতেরকাপুনি শেষ হয়ে গেছে। তাই এসময়ে মানুষ আবেগী হয়ে পড়ে বেশি। আর কেনাজানেবাঙালীআবেগীমহাআল্পনাগড়ারকারিগর। সে বসন্তেরশিল্পী। সে কপোতাক্ষের টোকামাথায়দিয়ে নৌকারমাঝি।
সমালোচকবললেননদী কোথায়? দেশপ্রেমিকবললেন, ড্রেজিংচলছেসারা দেশে। ১৯২৭, ১৯৬২ এর ম্যাচধরেমরানদীআবারোমানচিত্রেফিরবে। তবেইবসন্ত থাকবেটিকে। নইলেনদীখালবিলমরার সাথে সাথে বসন্তের আবেগবাস্তবতাঅনেককমেযায়। তবুভাল যে, গদখালীর মাঠে ফুলরয়েছে চাষীর মাঠে।
এটিঅনেকবড়একটিপ্রাপ্তি। গদখালীরঅনতি দূরেরয়েছে দুইঐতিহাসিক নদ। একটিমাইকেলের সেইকপোতাক্ষ। আরেকটি বেত্রাবতীরইতিহাসময় বেতনানদী। ব্যকরনেরভাষায় বেতনা নদ। তবেযশোরঝিনাইদহের বেশকটি স্পটে নদ দুটোআজমৃতএটিই চরম বাস্তবতা। সে হারিয়েছেতারপরিচয়। তাকেবাঁচাতেসরকারনানা উদ্যোগনিচ্ছেন। কিন্তআমরা এ দেশের মানুষতাতেসহযোগিতায়খুবই স্বল্প ভূমিকায়।
রেলগেটে স্কুলেরপাশেসরকারিজমিতেছাগল ভেড়ার ঘর নির্মাণ স্টাফরিপোর্টার : যশোরশহরের রেলগেটপশ্চিমপড়ায়জনৈক ব্যক্তির বিরুদ্ধে স্কুলসংলগ্নসরকারিজমি দখলকরে ভেড়াছাগলের ঘর নির্মান ও সেখানেপালনেরঅভিযোগ উঠেছে। এ বিষয়েএলাকাবাসী পৌরসভার মেয়রেরকাছে ঐব্যক্তির বিরুদ্ধে লিখিতঅভিযোগ দিয়েছেন।
জানা গেছে, রেলগেটপশ্চিমপাড়ারবাসিন্দা মৃত সেকেন্দার আলীর ছেলেআব্দুর রাজ্জাক রেলগেট পৌরপ্রাথমিক বিদ্যালয়েরপাশেজমি দখলকরেছাগল ভেড়ার ঘর নির্মানকরেছেন। এখানেপাঠাদিয়ে ভেড়াছাগলপালদেওয়ারকাজও সে প্রকাশ্যে করে। এতে নিষেধকরায়ঐ ব্যক্তি তার
আত্মীয়েরনামভাঙিয়েবিরুদ্ধচারনকারীদের দমিয়েরাখে। রাস্তারজমিবাসরকারিজমি দখলকরে ঘর নির্মাণকরেআইন ভঙ্গ করলেও কেউ তারঅন্যায়কর্মেরপ্রতিবাদ করেনা।
আব্দুর রাজ্জাকের ছাগল ভেড়ারঘরেরকারনে স্কুলেরছাত্রছাত্রীদেরতীব্রসমস্যাহচেছ। এই লিখিতঅভিযোগেরবিষয়ে ৫নং ওয়ার্ড পৌরকাউন্সিলররাজিবুলআলমেরসুপারিশরয়েছে। এছাড়ালিখিতঅভিযোগপত্রে ৫৯ জনএলাকাবাসীর স্বাক্ষররয়েছে।