পার্শ্ববর্তী দেশ ভারত শেখ হাসিনার বিশ্বস্ত বন্ধু। পশ্চিমা দেশগুলোর বাইরে চীন এবং রাশিয়াও শেখ হাসিনার বন্ধু। মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর মধ্যে সৌদি আরব এবং কাতার শেখ হাসিনার বন্ধু। ন্যাটোভুক্ত দেশ তুরস্কও শেখ হাসিনার বিশ্বস্ত বন্ধু। ইউরোপের বেশিরভাগ দেশই শেখ হাসিনার বন্ধু, বিশেষ করে ফ্রান্স খুবই বিশ্বস্ত বন্ধু।
২০২১ সালে ফ্রান্সে দ্বিপক্ষীয় সফরে শেখ হাসিনাকে নজিরবিহীন সম্মান দেখিয়েছিল ফ্রান্সের সরকার। যদিও বাংলাদেশ ও ফ্রান্সের শীর্ষ পর্যায়ের দ্বিপক্ষীয় সফর বিনিময়ের ইতিহাস বেশ কম হয়েছে, কিন্তু, বন্ধুত্বের নিদর্শন স্বরূপ শেখ হাসিনার আমন্ত্রণে ফ্রান্সের প্রেসিডেন্টের ঢাকা সফর করবেন।
এদিকে, দেশের মধ্যে ব্যবসায়ী সম্প্রদায়ের প্রায় সকলেই, সামরিক ও বেসামরিক প্রশাসনের প্রায় সকলেই শেখ হাসিনার নেতৃত্বের প্রতি আস্থাশীল। সবচেয়ে বড় কথা জনগণের অধিকাংশ, অর্থাৎ বৃহদাংশই শেখ হাসিনার নেতৃত্বের প্রতি আস্থা রাখেন।
সর্বশেষ আই আর আই জরিপেও দেখা যায়, দেশের জনগণের ৭০ শতাংশ মানুষ শেখ হাসিনাকে সমর্থন করেন।
যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক আরেকটি প্রতিষ্ঠান এশিয়া ফাউন্ডেশনও সম্প্রতি একটি জরিপ করেছে, সেই জরিপেও দেখা যায় শেখ হাসিনার জনপ্রিয়তা তুঙ্গে।
এরকম একটি বাস্তবতায় কোনো বোকাও কি চিন্তা করবে শেখ হাসিনা সরকারের পতন ঘটিয়ে বিএনপি-জামায়াত স্বাধীনতা বিরোধী চক্র ক্ষমতায় চলে আসবে? এমন স্বপ্ন যারা দেখছেন, তাদের জন্য সমবেদনা!
দেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন হবে এবং আওয়ামী লীগ আবারো নির্বাচিত হয়ে সরকার গঠন করবে ইনশাল্লাহ!
লেখক : সংসদ সদস্য, (ঢাকা-১৭)।