শীর্ষ নিউজসংগঠন সংবাদ
আইন ও মানবাধিকার সুরক্ষা ফাউন্ডেশন যশোর অফিস নিয়ে জোর সড়যন্ত্রে মাদক ব্যাবসায়ী ও প্রভাবশালিরা
নিজস্ব প্রতিবেদক
মানব সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্টান নিয়ে জোর ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। এই প্রতিষ্ঠানটির কর্ণধাররা এখন প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছেন। অথচ শুরু থেকেই এটি মানবসেবায় যথাযথ দায়িত্বে সঠিক অবস্থানে ছিল। এই প্রতিষ্ঠানটির নাম আইন ও মানবাধিকার সুরক্ষা ফাউন্ডেশন। এর যশোর কার্যালয় নিয়ে এই আলোচনা। যা যশোর পৌরসভার ৬ নং ওয়ার্ড মুজিব সড়কে রেলগেটে অবস্থিত। প্রতিষ্ঠানটির যশোরে দায়িত্বে রয়েছেন তরুণ রাজনীতিবিদ মনোয়ার হোসেন জনি।
স্থানীয়রা জানান, আইন ও মানবাধিকার সুরক্ষা ফাউন্ডেশন যশোর কার্যালয় টি এ কারণে রায়পাড়া রেলগেট এলাকায় স্থাপন করা হয়েছিল যে ঐ এলাকাটি অবহেলিত। স্বল্প শিক্ষা, রাজনৈতিক নির্যাতন, মাস্তান ও অস্ত্রবাজ প্রভাবশালিদের ভয়ে সাধারণ মানুষ মুখ খুলতে পারতো না। প্রতি পদে সাধারণ মানুষ অযথা হয়রানির শিকার হোত। তরুণ রাজনীতিবিদ ও সাহিত্যমনা মনোয়ার হোসেন জনি এতে খুবই কষ্ট পান। এই দশা থেকে সাধারণ মানুষকে মুক্তি দিতে তিনি অন্ধকার চক্রের মাঝে মানবাধিকার সেবা প্রতিষ্ঠান চালু করেন।
প্রভাবশালীরা বিষয়টি ভালো মনে করেনি। তারা বুঝেছিল এটি শয়তান দমনে ব্যাবহার হবে। সুবিধা বঞ্চিত কে সেবা দেওয়ার অর্থই মাদক, আগনেস্ত্রiস্ত্র আর ক্ষমতার অপব্যবহারকারীর বিরোধিতা করা। বাস্তবতা বুঝে সমাজে অপতৎপরতা সৃষ্টিকারীরা আইন ও মানবাধিকার সুরক্ষা ফাউন্ডেশন এবং তার কেন্দ্রীয় সহ নির্বাহী পরিচালক মনোয়ার হোসেন জনির বিরোধিতা শুরু করে। অথচ জনি যশোর, সাতক্ষীরা, পঞ্চগড়ে কয়েকটি সাহিত্য পদক অর্জন করেছে। সে আওয়ামীলীগের অঙ্গ সংগঠন স্বেচ্ছাসেবক লীগে আহব্বায়কসহ বিভিন্ন পদে সফলভাবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তার বিরুদ্ধে নারীবাজি, জুয়াবাজি, মাদক নেশার অভিযোগ নেই। তার ইউনিয়ন, থানা ও জেলা কমিটিতে রয়েছেন, শিক্ষক, উকিল, ব্যাবসায়ী, রাজনীতিবিদসহ নানা পেশার মানুষ।
আইন ও মানবাধিকার সুরক্ষা ফাউন্ডেশন এবং তার কেন্দ্রীয় সহ নির্বাহী পরিচালক মনোয়ার হোসেন জনি বলেন, মানবাধিকার প্রতিষ্ঠানে সকল শ্রেণী পেশার মানুষ আসতে পারে। এই বিষয়টি একটি মহল মেনে নেয়নি। এরাই সত্য মিথ্যা সাজিয়ে বলে বিরুদ্ধ জনমত তৈরি করে।