বিনোদন
-
রংপুরে ৫ দিনব্যাপী বিভাগীয় এসএমই পণ্যমেলা শুরু
ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ (বাসস) : নগরীর রংপুর পাবলিক লাইব্রেরি মাঠে আজ বিকেলে পাঁচ দিনব্যাপী বিভাগীয় এসএমই (ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প)…
Read More » -
বর্নাঢ্য আয়োজনে অনুষ্ঠিত গ্লেনরিচের ‘গ্লেনফেস্ট’
[ঢাকা, ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫] সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে উত্তরা গ্লেনরিচ ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের উদ্যোগে আয়োজিত কার্নিভাল ‘গ্লেনফেস্ট।‘ রোমাঞ্চকর ও উপভোগ্য শিক্ষা ও সৃজনশীলতায়…
Read More » -
বাংলাদেশে উন্মোচিত হলো বিওয়াইডি সিলায়ন ৬
গাড়িপ্রেমীদের জন্য অপেক্ষা করছে দক্ষতা ও উদ্ভাবন সহ আরও অনেক কিছু ঢাকা, ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫] বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় ইলেকট্রিক গাড়ি নির্মাতা…
Read More » -
হলিউড থেকে বলিউড, টফিতে দেখা যাবে ২ হাজারেরও বেশি মুভি
[ঢাকা, ০৯ ফেব্রুয়ারি] বিশ্বমানের বিনোদন বাংলাদেশের দর্শকদের কাছাকাছি পৌঁছে দিতে নিজেদের কনটেন্ট লাইব্রেরিতে হলিউড-বলিউডের ২ হাজারেরও বেশি মুভি যুক্ত করেছে টফি।…
Read More » -
‘কোন লাটাইয়ে উড়বা ঘুড়ি’: রিকশা শিল্পীদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে ‘রিকশা গার্ল’-এর প্রথম মিউজিক ভিডিও প্রকাশ
অমিতাভ রেজা চৌধুরীর বহুল প্রতীক্ষিত চলচ্চিত্র ‘রিকশা গার্ল’ প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পেতে যাচ্ছে আগামী ২৪ জানুয়ারি, ২০২৫ তারিখ। এ উপলক্ষে হাফ স্টপ ডাউন অনলাইনে প্রকাশ করলো চলচ্চিত্রটির প্রথম মিউজিক ভিডিও ‘কোন লাটাইয়ে উড়বা ঘুড়ি’। বাংলাদেশের রিকশাচিত্র ও রিকশাশিল্পীদের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলির নিদর্শন হিসেবে প্রকাশিত হলো এই গানটি। ‘রিকশা গার্ল’ চলচ্চিত্রটি একজন স্বপ্নবাজ তরুণী নাঈমার গল্প, যে জীবিকার তাগিদে ঢাকা শহরে রিকশাচালক হিসেবে কাজ করে এবং একসময় একটি কর্মশালায় থেকে রিকশাচিত্র এঁকে সে তার স্বপ্নপূরণ করে। ‘কোন লাটাইয়ে উড়বা ঘুড়ি’ গান হলেও এটি নাঈমার স্বপ্নপূরণের পথে তার সংগ্রাম ও সফলতার প্রতি একটি প্রার্থনা। ২০২৩ সালে ইউনেস্কোর বিমূর্ত সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হয় রিকশাচিত্র ও রিকশা, যা বৈশ্বিক মঞ্চে বাংলাদেশের এক অনন্য গৌরবময় পরিচয় হিসেবে এই ঐতিহ্যকে তুলে ধরে। মিতালি পারকিন্সের একই নামের উপন্যাস থেকে চলচ্চিত্রটি নির্মিত হলেও পরিচালক অমিতাভ রেজা চৌধুরী রিকশাচিত্রের কল্পনাপ্রবণ জগতকে এই চলচ্চিত্রে নাঈমার শিল্পীসত্তার মাধ্যমে বাস্তবতার সঙ্গে মিশিয়ে গভীরভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন। মিউজিক ভিডিও প্রকাশের পর চলচ্চিত্রটির নির্বাহী প্রযোজক মো. আসাদুজ্জামান বলেন, “রিকশা গার্ল আমাদের মনের মতো একটি কাজ এবং এটি শিশুদের বড় স্বপ্ন দেখার জন্য অনুপ্রাণিত করবে। বাংলাদেশি রিকশাগুলো বিশ্বের যেকোনো জায়গার থেকে আলাদা; এর রঙিন, কল্পনাময় চিত্রগুলো বাংলাদেশি হিসেবে আমাদের জন্য গর্বের প্রতীক। চলচ্চিত্রের প্রথম প্রকাশিত মিউজিক ভিডিওটির মাধ্যমে আমরা এই শহুরে-লোকজ ঐতিহ্য, কারিগরি দক্ষতা ও সৃষ্টিশীলতাকে সম্মান জানাতে চেয়েছি। ডিজিটাল প্রিন্টিংয়ের অগ্রগতির কারণে রিকশাচিত্রের চল এখন প্রায় নেই বললেই চলে; আমাদের চলচ্চিত্র ‘রিকশা গার্ল’-এর মাধ্যমে এই ঐতিহ্য সংরক্ষণে ভূমিকা রাখতে পেরে আমরা আনন্দিত। আশা করি, এটি বিশ্বজুড়ে যেমন সবার মন ছুঁয়েছে, তেমনিভাবে নাঈমার নিজ দেশের মানুষেরও হৃদয় স্পর্শ করবে।” মিউজিক ভিডিও লিঙ্কঃ https://www.youtube.com/watch?v=ThRI3F5LnIE
Read More » -
৮ বিভাগীয় শহরে চলচ্চিত্র নির্মাণের উদ্যোগ নিচ্ছে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়
জানুয়ারি, ২০২৫ (বাসস) : সংস্কৃতির বিকাশ ও বিকেন্দ্রীকরণের জন্য আট বিভাগীয় শহরে আটজন চলচ্চিত্রকারকে নিয়ে চলচ্চিত্র নির্মাণের উদ্যোগ নিয়েছে সংস্কৃতি…
Read More » -
সুনামগঞ্জের দিরাইয়ে দুদিনব্যাপী কবি নজরুল রানা সাহিত্য উৎসব সম্পন্ন
সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি : সুনামগঞ্জের দিরাই উপজেলায় অনুষ্ঠিত দু’দিনব্যাপী কবি নজরুল ইসলাম রানা সাহিত্য উৎসব শেষ হয়েছে শনিবার (৪ জানুয়ারি)…
Read More » -
খাগড়াছড়িতে মহিষের শিং থেকে বানানো হচ্ছে বাহারি গহনা
খাগড়াছড়ি, ৬ জানুয়ারি, ২০২৫ (বাসস) : জেলায় মহিষের শিং থেকে বানানো হচ্ছে বিভিন্ন ধরনের গহনা। পাহাড়ি নারীদের কাছে এসব গহনা…
Read More » -
বিশ্বজুড়ে উদযাপিত হচ্ছে ইংরেজি নববর্ষ-২০২৫
ঢাকা, ১ জানুয়ারি, ২০২৫ (বাসস) : ঘড়ির কাঁটা মধ্যরাত স্পর্শ করার সঙ্গে সঙ্গে বিশ্বের প্রতিটি দেশ নিজেদের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি…
Read More » -
ইউনিলিভার বাংলাদেশ ও কেওক্রাডং বাংলাদেশ এর উদ্যোগে সেন্ট মার্টিন দ্বীপে হলো ‘কোস্টাল ক্লিনআপ’”
ইউনিলিভার বাংলাদেশ লিমিটেড (ইউবিএল) এবং কেওক্রাডং বাংলাদেশ (কেবি) অংশীদারিত্বের মাধ্যমে সেন্ট মার্টিন দ্বীপে কোস্টাল ক্লিনআপ কর্মসূচির আয়োজন করেছে। এই দ্বীপ পরিচ্ছন্নতা উদ্যোগে ৩৫০ জনেরও বেশি স্বেচ্ছাসেবী অংশ নিয়ে ১,৫০০ কেজির অধিক পরিমান সামুদ্রিক বর্জ্য দ্বীপটির সৈকত থেকে সংগ্রহ করেন, যা পরবর্তীতে মূল ভূখন্ডে নিরাপদে নিষ্পত্তি করা হয়েছে। সংগৃহীত সামুদ্রিক বর্জ্যের মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিল- প্লাস্টিকের খাদ্যপণ্যের মোড়ক, প্লাস্টিকের বোতল, বোতলের ক্যাপ, প্লাস্টিকের ব্যাগ ইত্যাদি। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক অলাভজনক সংস্থা ‘ওশান কনজারভেন্সি’ এর বাংলদেশের সমন্বয়ক প্রতিষ্ঠান কেবি বিগত ১৩ বছর ধরে সেন্ট মার্টিন দ্বীপে সমুদ্র সৈকত পরিচ্ছন্নতার কাজ করে আসছে। সংস্থাটি সেন্ট মার্টিন দ্বীপ ছাড়াও কক্সবাজার-টেকনাফ উপদ্বীপ অঞ্চলেও বিগত বছরগুলোতে পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রমে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সামুদ্রিক বর্জ্য সম্পর্কে বৈশ্বিক পর্যালোচনা ও তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণে ভূমিকা রাখছে প্রতিষ্ঠানটি। এ বছর সেন্ট মার্টিন দ্বীপে সমুদ্র সৈকত পরিচ্ছন্নতা কর্মসূচির সঙ্গে ইউনিলিভার সম্পৃক্ত হওয়ায় ক্যাম্পেইনটি নতুন মাত্রা লাভ করেছে। ইতোপূর্বে এ উদ্যোগে ৫ হাজার ৭ শ’ স্বেচ্ছাসেবী সম্পৃক্ত হয়েছেন এবং তারা এ দ্বীপটি থেকে ২৮ হাজার ৫ শ’ কেজির বেশি বর্জ্য সংগ্রহ করেন। ইউনিলিভার বাংলাদেশ লিমিটেডের কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্স, পার্টনারশিপস অ্যান্ড কমিউনিকেশন্স ডিরেক্টর শামিমা আক্তার বলেন, “২০২০ সাল থেকে ইউনিলিভার বাংলাদেশ প্লাস্টিকের টেকসই ব্যবস্থাপনায় অঙ্গীকারবদ্ধ হয়ে বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। ২০২২ সাল থেকে বাংলাদেশে আমাদের যত পরিমাণ প্লাস্টিকে মোড়কজাত পণ্য বিক্রি হয়েছে, তারচেয়ে বেশি প্লাস্টিক সংগ্রহ ও প্রক্রিয়াজাত করছি। তবে আমরা জানি, প্লাস্টিক বর্জ্য দূষণ এমন একটি সমস্যা যা একা সমাধান করা সম্ভব নয়। এজন্য আমাদের প্রয়োজন যৌথ উদ্যোগ, যা পরিবেশের ক্ষতিকর প্রভাব কমাতে এবং সেন্ট মার্টিনের মতো ঝুঁকিপূর্ণ পরিবেশ সংরক্ষণে সহায়ক হবে। এ বছর কেওক্রাডং বাংলাদেশকে সঙ্গে নিয়ে সেন্ট মার্টিন সমুদ্র উপকূল পরিচ্ছন্নতা কর্মসূচি পরিচালিত হয়েছে, যেখানে তরুণ স্বেচ্ছাসেবক ও স্থানীয় জনগণকে যুক্ত করা হয়। এর মাধ্যমে সবার মধ্যে দায়িত্ববোধ তৈরির পাশাপাশি আমাদের পরিবেশ রক্ষার প্রতিশ্রুতিকে গুরুত্বের সঙ্গে তুলে ধরা হয়েছে।” ‘ওশান কনজারভেন্সি’ এর ইন্টারন্যাশনাল কোস্টাল ক্লিনআপ এর কান্ট্রি কো–অর্ডিনেটর মুনতাসির মামুন বলেন, “এটি একটি দারুণ বিষয় যে বাংলাদেশ পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ডেল্টা এবং এখানে বিভিন্ন জায়গায় অসাধারণ কিছু সমুদ্র সৈকত রয়েছে। সেন্ট মার্টিন দেশের অন্যতম একটি গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ। তবে, নানা আর্থ-সামাজিক চ্যালেঞ্জ এই সুন্দর দ্বীপ এবং সৈকতের প্রাকৃতিক ভারসাম্যকে প্রতিনিয়ত হুমকির মুখে ফেলছে। আমরা বিশ্বাস করি ইউনিলিভারের পরিবেশবান্ধব উদ্যোগ নতুন উচ্চতায় পৌঁছাবে এবং আমাদের এই অংশীদারিত্ব অন্যদেরও বাংলাদেশে ভালো কিছু করার জন্য অনুপ্রাণিত করবে।” বাংলাদেশের সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট গোলস (এসডিজি) বা টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের যাত্রায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে ইউনিলিভার বাংলাদেশ। বাংলাদেশের পরিবেশের জন্য প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা একটি স্পর্শকাতর চ্যালেঞ্জ হওয়ায় ইউবিএল ভবিষ্যতেও কার্যকরী অংশীদারিত্বমূলক উদ্যোগ গ্রহণ অব্যাহত রাখবে। বাংলাদেশে প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনার ভ্যালু চেইনে অগ্রগামী প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে একটি হিসেবে ইউনিলিভার বাংলাদেশ দেশব্যাপী প্লাস্টিক বর্জ্য কমানোর জন্য গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। প্রতিষ্ঠানটি চট্টগ্রামে দেশের সবচেয়ে বড় প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা প্রকল্প পরিচালনা করছে এবং নতুন প্লাস্টিকের ব্যবহার কমানো এবং পুনরায় ব্যবহারযোগ্য সমাধান তৈরির জন্য উদ্ভাবন চালিয়ে যাচ্ছে। এর পাশাপাশি, ইউনিলিভার দেশজুড়ে ভোক্তাদের মধ্যে সচেতনতা বাড়ানোর জন্য কাজ করছে। =সমাপ্ত=
Read More »