এসময় উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) আবু রায়হান দোলন এবং সরকারের বিভিন্ন দপ্তরের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ।
জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে—এ মেলা থেকে ড্রাইভিং লাইসেন্স, পাসপোর্টের আবেদন, সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিতে অন্তর্ভুক্তির আবেদন, অনলাইনে জিডি করা, ই মিউটেশন, জন্ম মৃত্যু নিবন্ধন, কোভিডের টিকা কার্ড সংশোধন, সিটি কর্পোরেশনের হোল্ডিং ট্যাক্স প্রদান, ট্রেড লাইসেন্সের আবেদন ও নবায়ন, ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টারের সকল সেবাসমূহ সরাসরি প্রদানের ব্যবস্থা রয়েছে। মেলায় বিআরটিএর স্টল থেকে ৫০০০ ব্যাক্তিকে ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রদান করা হবে।
সকালে উদ্বোধনের পর জেলা প্রশাসক সহ অন্যান্য কর্মকর্তাগণ মেলার বিভিন্ন স্টল পরিদর্শন করেন। এসময় জেলা প্রশাসক আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান সাংবাদিকদের বলেন, “চট্টগ্রামের যে সকল সরকারী বা বেসরকারি প্রতিষ্ঠান উদ্ভাবনী উদ্যোগ গ্রহণ করেছে এবং আনলাইন প্লাটফর্মের মাধ্যমে নাগরিক সেবা দিয়ে থাকে তাদেরকে নিয়ে এই মেলার আয়োজন।”
তিনি আরও বলেন, “প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে দেশ ডিজিটাল হয়েছে। এখন আমাদের স্বপ্ন স্মার্ট বাংলাদেশের। এজন্য সরকারের সকল দপ্তরকে সেবার মানসিকতা নিয়ে এগিয়ে আসতে হবে।”